শ্রীপুরে হত্যার চেষ্টা মামলায় ইউনিয়ন বিএনপি'র সভাপতি গ্রেফতার!
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ আক্তারুল আলম মাস্টারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত রাতে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা বাজার থেকে গ্রেফতার করা হয় তাকে।
শ্রীপুর থানার ওসি খন্দকার ইমাম হােসেন জানান, তার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার একটি মামলা রয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আক্তারুল আলম মাস্টার তেলিহাটি ইউনিয়নের বেকাশহরা গ্রামের নুরুল ইসলাম ওরফে মুহিরের ছেলে।
তিনি স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক। মামলার বাদী তানিয়া আক্তার জানান, ৯ মে রাত সাড়ে দশটার দিকে আক্তারুল আলম মাস্টার আরও কয়েকজনকে সাথে নিয়ে টেংরা বাজারে আমার বাবাকে হত্যার উদ্দেশ্যে দা, লােহার রড ও চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।
বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এর আগেও, আমার ভাইকে অন্যায় ভাবে মারপিট করায় আরেকটি মামলার ১নং আসামী আক্তারুল আলম।
এ সকল কোন ঘটনার সাথে আক্তারুল আলম মাস্টার জড়িত নয়, জানিয়ে তার বােন মাসুদা খাতুন জানান, শুধুমাত্র পারিবারিক শত্রুতার জেরে ও মানুষের কাছে হেয়-প্রতিপন্ন ও মানহানি করার উদ্দেশ্যেই এ মামলায় আমার ভাই আক্তারুল আলম মাস্টারকে জড়ানাে হয়েছে। এ মামলার তদন্ত সাপেক্ষে ন্যায়বিচার দাবী করেন তিনি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এস আই) প্রদীপ কুমার জানান, গত ১১ মে এক প্রতিবেশী আমান উল্লাহ্ (অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য) কে হত্যা চেষ্টার অভিযােগ এনে ভুক্তভােগীর মেয়ে তানিয়া আক্তার বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন আক্তারুল আলম।
গত রাতে ডিবি পুলিশের একটি দল তাকে আটক করে থানা পুলিশের হাতে হস্তান্তর করেন। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) খন্দকার ইমাম হােসেন জানান, আটক হওয়া আক্তারুল আলম প্রতিবেশীকে হত্যা চেষ্টা মামলা -২১,৫ / ২০ এর এজাহার ভুক্ত ১নং আসামি। ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সােমবার দুপুরে তাকে আদালতে সােপর্দ করা হয়েছে।
প্রকাশিত: মঙ্গলবার ২১ জুলাই, ২০২০
শ্রীপুর থানার ওসি খন্দকার ইমাম হােসেন জানান, তার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার একটি মামলা রয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আক্তারুল আলম মাস্টার তেলিহাটি ইউনিয়নের বেকাশহরা গ্রামের নুরুল ইসলাম ওরফে মুহিরের ছেলে।
তিনি স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক। মামলার বাদী তানিয়া আক্তার জানান, ৯ মে রাত সাড়ে দশটার দিকে আক্তারুল আলম মাস্টার আরও কয়েকজনকে সাথে নিয়ে টেংরা বাজারে আমার বাবাকে হত্যার উদ্দেশ্যে দা, লােহার রড ও চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে।
বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এর আগেও, আমার ভাইকে অন্যায় ভাবে মারপিট করায় আরেকটি মামলার ১নং আসামী আক্তারুল আলম।
এ সকল কোন ঘটনার সাথে আক্তারুল আলম মাস্টার জড়িত নয়, জানিয়ে তার বােন মাসুদা খাতুন জানান, শুধুমাত্র পারিবারিক শত্রুতার জেরে ও মানুষের কাছে হেয়-প্রতিপন্ন ও মানহানি করার উদ্দেশ্যেই এ মামলায় আমার ভাই আক্তারুল আলম মাস্টারকে জড়ানাে হয়েছে। এ মামলার তদন্ত সাপেক্ষে ন্যায়বিচার দাবী করেন তিনি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এস আই) প্রদীপ কুমার জানান, গত ১১ মে এক প্রতিবেশী আমান উল্লাহ্ (অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য) কে হত্যা চেষ্টার অভিযােগ এনে ভুক্তভােগীর মেয়ে তানিয়া আক্তার বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন আক্তারুল আলম।
গত রাতে ডিবি পুলিশের একটি দল তাকে আটক করে থানা পুলিশের হাতে হস্তান্তর করেন। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি ) খন্দকার ইমাম হােসেন জানান, আটক হওয়া আক্তারুল আলম প্রতিবেশীকে হত্যা চেষ্টা মামলা -২১,৫ / ২০ এর এজাহার ভুক্ত ১নং আসামি। ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সােমবার দুপুরে তাকে আদালতে সােপর্দ করা হয়েছে।