• সর্বশেষ আপডেট

    বাংলার জনতা আঙুল বাঁকা করতে জানে: মুফতি ফয়জুল করীম

     

    রাবন্দি সব আলেমের মুক্তির দাবি জানিয়ে ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, যদি সোজা আঙ্গুলে ঘি না ওঠে তাহলে বাংলার জনতা আঙুল বাঁকা করতে জানে। শুক্রবার (১ এপ্রিল) রাজধানীর গুলিস্তানে শহীদ মতিউর রহমান পার্কে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

    মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘১০ টাকায় চাল খাওয়ানোর কথা বলে ক্ষমতায় এসে আজ  দুর্ভিক্ষ তৈরি করা হয়েছে। দুর্নীতির ক্ষেত্রে সব সীমা ছাড়িয়েছে, যা রাষ্ট্রপতি ও পরিকল্পনামন্ত্রীর কথাতেই প্রমাণিত। বাংলাদেশের যতটুকু উন্নতি, তার পুরোটাই মানুষের শ্রমের ফসল, সরকারের কোনও নীতির কারণে নয়।’

    তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রবাসীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে টাকা উপার্জন করে দেশে পাঠায়, আর সরকার দলীয়রা দেশের টাকা বিদেশে পাঠায়। ভোটের মর্যাদা রক্ষা করতে না পারার কারণে, বাংলার মানুষ যার কাছে যা আছে, তা নিয়ে পাকিদের উৎখাত করেছিল। আপনারাও যদি ভোটের অধিকার বারবার কেড়ে নিতে চান, তাহলে বাংলার মানুষ আপনাদেরও উৎখাত করে ছাড়বে। আমরা কোনও হামলা, মামলা বা বুলেটের ভয় করি না। বাংলার মানুষ আইয়ুব খানের বুলেটের ভয় পায়নি, আপনাদের এসব জুলুম নির্যাতনকেও ভয় পায় না।’


    ফয়জুল করীম বলেন, ‘দেশে কোথাও মদের দোকান খোলা হলে বাংলাদেশের জনতা মেনে নেবে না।  মদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর কঠোর অবস্থান ছিল। তাঁর মেয়ের সময় মদের আইন পাস হতে পারে না।  রাসুলুলস্নাহ (সা.) মদের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবকিছুর ওপরে আল্লাহর পক্ষ থেকে অভিশাপের সংবাদ দিয়েছেন। এদেশের মুসলমানরা আল্লাহর অভিশাপ নিয়ে আসে, এমন কোনওে বিধান সহ্য করবে না।’

    দলটির মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমেদ বলেন, ‘সমাবেশ করা, সরকারের সমালোচনা করা, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার। কিন্তু সরকার এই মহাসমাবেশ নিয়ে যা করেছে, তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’

    সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন— দলের নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল আউয়াল, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহম্মেদ, জাতীয় উলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সভাপতি মাওলানা নুরম্নল হুদা ফয়েজী, প্রেসিডিয়াম সদস্য  আশরাফ আলী আকন, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, উপদেষ্টা মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ প্রমুখ। জানে। শুক্রবার (১ এপ্রিল) রাজধানীর গুলিস্তানে শহীদ মতিউর রহমান পার্কে অনুষ্ঠিত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

    মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘১০ টাকায় চাল খাওয়ানোর কথা বলে ক্ষমতায় এসে আজ  দুর্ভিক্ষ তৈরি করা হয়েছে। দুর্নীতির ক্ষেত্রে সব সীমা ছাড়িয়েছে, যা রাষ্ট্রপতি ও পরিকল্পনামন্ত্রীর কথাতেই প্রমাণিত। বাংলাদেশের যতটুকু উন্নতি, তার পুরোটাই মানুষের শ্রমের ফসল, সরকারের কোনও নীতির কারণে নয়।’

    তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রবাসীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে টাকা উপার্জন করে দেশে পাঠায়, আর সরকার দলীয়রা দেশের টাকা বিদেশে পাঠায়। ভোটের মর্যাদা রক্ষা করতে না পারার কারণে, বাংলার মানুষ যার কাছে যা আছে, তা নিয়ে পাকিদের উৎখাত করেছিল। আপনারাও যদি ভোটের অধিকার বারবার কেড়ে নিতে চান, তাহলে বাংলার মানুষ আপনাদেরও উৎখাত করে ছাড়বে। আমরা কোনও হামলা, মামলা বা বুলেটের ভয় করি না। বাংলার মানুষ আইয়ুব খানের বুলেটের ভয় পায়নি, আপনাদের এসব জুলুম নির্যাতনকেও ভয় পায় না।’


    ফয়জুল করীম বলেন, ‘দেশে কোথাও মদের দোকান খোলা হলে বাংলাদেশের জনতা মেনে নেবে না।  মদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর কঠোর অবস্থান ছিল। তাঁর মেয়ের সময় মদের আইন পাস হতে পারে না।  রাসুলুলস্নাহ (সা.) মদের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবকিছুর ওপরে আল্লাহর পক্ষ থেকে অভিশাপের সংবাদ দিয়েছেন। এদেশের মুসলমানরা আল্লাহর অভিশাপ নিয়ে আসে, এমন কোনওে বিধান সহ্য করবে না।’

    দলটির মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমেদ বলেন, ‘সমাবেশ করা, সরকারের সমালোচনা করা, নাগরিকদের মৌলিক অধিকার। কিন্তু সরকার এই মহাসমাবেশ নিয়ে যা করেছে, তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’

    সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন— দলের নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল আউয়াল, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহম্মেদ, জাতীয় উলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সভাপতি মাওলানা নুরম্নল হুদা ফয়েজী, প্রেসিডিয়াম সদস্য  আশরাফ আলী আকন, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, উপদেষ্টা মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ প্রমুখ।
    প্রকাশিত: শুক্রবার ০১ এপ্রিল ২০২২