• সর্বশেষ আপডেট

    সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করতে চাইলে পুলিশি বাধা ও লাঠিচার্জ

    সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী সীমান্তে বিএসএফের হাতে নাগেশ্বরীর কিশোরী ফেলানী হত্যার ১০ বছরপূর্তি বৃহস্পতিবার। কিন্তু আজও কাঙ্ক্ষিত বিচার পায়নি পরিবার।

    বৃহস্পতিবার তার ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে পারিবারিকভাবে আয়োজন করা হয়েছে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল।

    এদিকে গত কয়েক বছরের অন্যান্য সংগঠনের মতো এবার ঢাকায় যুব অধিকার পরিষদ মানববন্ধন ও স্মারকলিপি কর্মসূচি পালন করেছেন। মানববন্ধনে সীমান্তে হত্যা বন্ধের আহব্বান করা হয়, এবং নানা রঙের পেস্টুন হাতে দেখা যায়।

    ফেলানী হত্যার বিচার ও সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবি

    ১ দশকে ফেলানী হত্যার বিচার না হলেও গত ১ দশকে সীমান্তে ৩২৮ জন বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে ভারতীয় বিএসএফ।

    ফেলানী হত্যার বিচার ও সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ ভারতীয় দূতাবসের সামনে আজকে মানববন্ধন করে স্মারকলিপি প্রদান করতে চাইলে পুলিশ বাধাদান ও পুলিশের লাঠিচার্জ করে কর্মসূচি পন্ড করে দেয়।


    এসময় নুরুল হক নুরু বলেন, ভোটারবিহীন অবৈধ সরকার নিজ দেশের জনগণের হত্যার প্রতিবাদও করছে না, জনগণকেও করতে দিচ্ছে না। এই হচ্ছে তাদের পররাষ্ট্র নীতি!

    আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে দুদেশের মানুষের ন্যাযতা ও চাওয়া-পাওয়ার ভিত্তিতে, গেলামির জন্য নয়। অবিলম্বে সীমান্ত হত্যাকান্ড বন্ধ করতে হবে।

    প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২১