কলাপাড়ায় পিতা-পুত্রের উপর পূর্বশত্রুতার জেরধরে প্রতিপক্ষের হামলা
রাসেল কবির মুরাদ, কলাপাড়া-পটুয়াখালীঃ- কলাপাড়ায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় পিতা-পুত্র গুরুতরজখম হয়েছে। আহত বৃদ্ধ পিতা মো: আব্দুল আউয়াল (৮০) ও তার ছেলে মো:নাসির উদ্দিন (৪০) কে রক্তাক্ত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করেছে।
রবিবার মহিপুর ইউনিয়নের ইসুফপুর গ্রামেরবাঁধঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সোমবার হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে আহতরা জানায়, পূর্বশত্রুতার জের ধরেবৃদ্ধ মো: আব্দুল আউয়াল’র চাচাতো ভাই নুর ইসলাম আকনের উপর প্রথমহামলা চালায় একই এলাকার ইব্রাহিম মাতুব্বর, আইউব মাতুব্বর,ইয়ামিন মাতুব্বর নেতৃত্বে ৭/৮ জন। ভাইয়ের ওপর হামলার কারন জানতে বৃদ্ধমো: আব্দুল আউয়াল ও তার ছেলে মো: নাসির উদ্দিন প্রতিপক্ষের কাছে গেলেতাদের সাথে বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়।
এক পর্যায় দেশীয় অস্ত্র দিয়েতাদেরকে মারাত্মক জখম করে। আহত পিতা-পুত্র উভয়ই বর্তমানে কলাপাড়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আহত মো: নাসির উদ্দিন বলেন, সরকারী জমিতে ইব্রাহিম মাতুব্বরএকটি ঘর উত্তোলন করে। এ সময় মহিপুর ইউনিয়ন তহসিলদার বাঁধা দেয় এবং নুর ইসলাম আকনকে ডেকে সাথে নিয়ে যান। পওতিপক্ষ ভেবে নেয় নুরইসলাম আকন’র ইন্ধনে এ ঘর তোলায় বাঁধা দেয়া হয়েছে।
এই সন্দেহেইপ্রতিপক্ষরা আমাদের উপর হামলা চালিয়েছে। এ ব্যপারে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের কোন খোঁজপাওয়া যায়নি।মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মনিরুজ্জামান সোমবারএ প্রতিবেদককে বলেন, এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে।তদন্ত চলছে, অভিযোগ প্রমানিত হলে দ্রুতই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনকরা হবে।
প্রকাশিত: মঙ্গলবার ১১, অগাস্ট ২০২০
রবিবার মহিপুর ইউনিয়নের ইসুফপুর গ্রামেরবাঁধঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সোমবার হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে আহতরা জানায়, পূর্বশত্রুতার জের ধরেবৃদ্ধ মো: আব্দুল আউয়াল’র চাচাতো ভাই নুর ইসলাম আকনের উপর প্রথমহামলা চালায় একই এলাকার ইব্রাহিম মাতুব্বর, আইউব মাতুব্বর,ইয়ামিন মাতুব্বর নেতৃত্বে ৭/৮ জন। ভাইয়ের ওপর হামলার কারন জানতে বৃদ্ধমো: আব্দুল আউয়াল ও তার ছেলে মো: নাসির উদ্দিন প্রতিপক্ষের কাছে গেলেতাদের সাথে বাকবিতন্ডার সৃষ্টি হয়।
এক পর্যায় দেশীয় অস্ত্র দিয়েতাদেরকে মারাত্মক জখম করে। আহত পিতা-পুত্র উভয়ই বর্তমানে কলাপাড়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আহত মো: নাসির উদ্দিন বলেন, সরকারী জমিতে ইব্রাহিম মাতুব্বরএকটি ঘর উত্তোলন করে। এ সময় মহিপুর ইউনিয়ন তহসিলদার বাঁধা দেয় এবং নুর ইসলাম আকনকে ডেকে সাথে নিয়ে যান। পওতিপক্ষ ভেবে নেয় নুরইসলাম আকন’র ইন্ধনে এ ঘর তোলায় বাঁধা দেয়া হয়েছে।
এই সন্দেহেইপ্রতিপক্ষরা আমাদের উপর হামলা চালিয়েছে। এ ব্যপারে অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের কোন খোঁজপাওয়া যায়নি।মহিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মনিরুজ্জামান সোমবারএ প্রতিবেদককে বলেন, এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে।তদন্ত চলছে, অভিযোগ প্রমানিত হলে দ্রুতই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনকরা হবে।
প্রকাশিত: মঙ্গলবার ১১, অগাস্ট ২০২০