চট্টগ্রামে প্লাজমা ব্যাংক করা সময়ের দাবি
চট্টগ্রামে প্লাজমা ব্যাংক করা সময়ের দাবি এমনটাই মনে করেছেন করোনা ফুড ব্যাংক এন্ড করোনা মেডিসিন এর প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ মিসবাহ উদ্দীন তুহিন। এই বেপারে তিনি কিছু দাবি ও পরামর্শ তুলে ধরেছেন, দিগন্ত নিউজের পাঠকদের জন্য নিম্নে তা তুলে ধরা হল।
একজনের প্লাজমা একই রক্তের গ্রুপের সর্বোচ্চ তিনজন করোনা আক্রান্তের জীবন বাঁচাতে পারে।
যারা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন, তাদের প্লাজমা ডোনেট করা বাধ্যতামূলক করা হউক।
কোভিড আক্রান্ত রোগী সুস্থ হবার চৌদ্দ দিন পর ডোনার হিসেবে রক্ত দিতে পারেন।
তার শরীরে তখন এন্টিবডি তৈরী হয়, যেটা করোনা ভাইরাসের সাথে যুদ্ধ করে হারিয়ে দিতে পারে।
রোগীর ইমিউনিটি বাড়ায় এবং রোগী তখন যোদ্ধা হিসেবে জিতে যাবে।
রক্তের সাদা জলীয় অংশ এ্যাফেরেসিস মেশিনের মাধ্যমে নেওয়া হয়।বাকী অংশ ডোনারের শরীরে
ফেরত দেওয়া হয়। এই সাদা জলীয় অংশে থাকে এন্টিবডি।
এই প্লাজমা ভেন্টিলেটরে থাকা রোগী বা মারাত্মকভাবে আক্রান্ত রোগীকে দিলে উপসর্গ কমতে থাকবে।
তাকে ভেন্টিলেটর থেকে বের করা যাবে যদি এই এন্টিবডি কাজ শুরু করে। এভাবে তিন থেকে চারজন রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে একজন কোভিড থেকে সুস্থ হওয়া ডোনারের থেকে। ততদিনে আক্রান্ত রোগীর নিজস্ব এন্টিবডি তৈরী হতে শুরু করবে।
৭-১৪ দিনের মধ্যে রোগীর নিজস্ব এন্টিবডি কাজ করে।
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০