৯ নং ওয়ার্ডে মনোনীত প্রার্থী নিয়ে - হতাশ তৃনমূল সোশাল মিডিয়ায় বিতর্ক।
আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন পাহাড়তলী থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি আফছার মিয়া।
তবে এতে যেমন সমালোচনার ঝড় উঠেছে সোশাল মিডিয়া, আবার হতাশা দেখা দিয়েছে অত্র ওয়ার্ডের তৃনমূল নেতাকর্মীসহ জন সাধারণের মাঝে।
বুধবার ১৯ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা শেষে ঘোষণা করা হয় এই প্রার্থীর নাম তবে কে এই আফছার মিয়ে চেনেন না এই ওয়ার্ডের অনেকেই।
আফছার মিয়া ছাড়াও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন- বর্তমান কাউন্সিলর ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর যুগ্ম আহবায়ক জহুরুল আলম জসিম, যুগ্ম আহবায়ক এরশাদ মামুন, যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ সারোয়ার মোরশেদ কচি।
৯ নং ওয়ার্ডের একাধিক ছাত্রলীগ যুবলীগ নেতারা জানান এই ওয়ার্ডের মাটি ও মানুষের সাথে মিশে আছেন জহুরুল আলম জসিম প্রতিটা আওয়ামীলীগ পরিবার নেতা কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে তার, দলের দূরদিনে নেতাকর্মীদের ছেরে পালিয়ে যাননি তিনি।
৯ নং ওয়ার্ডের একাধিক ছাত্রলীগ যুবলীগ নেতারা জানান এই ওয়ার্ডের মাটি ও মানুষের সাথে মিশে আছেন জহুরুল আলম জসিম প্রতিটা আওয়ামীলীগ পরিবার নেতা কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে তার, দলের দূরদিনে নেতাকর্মীদের ছেরে পালিয়ে যাননি তিনি।
তিনি কাউন্সিলর হওয়ার পর এই ওয়ার্ডে রাস্তাঘাট স্কুল কলেজের যে উন্নয়ন হয়েছে তা অতিতের কোন নির্বাচিত কাউন্সিলর পারেননি, সাংগঠনিক ভাবে তিনি সব সময় শক্ত অবস্থানে রয়েছেন, নেতাকর্মীদের সাংগঠনিক ভাবে সব সময় চাঙ্গা রেখেছেন। আফছার মিয়াকে এই ওয়ার্ডের কজনই বা চেনেন, বছর দুবছরে এক বার আসেন তাও কোন ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, উনার গোটা পরিবার বিএনপি ঘেষা তিনি নিজেই ছিলেন ফ্রিডম পার্টির নেতা , তৃনমূলের সাথে কোন সম্পর্ক নেই তার, এমন এক ব্যাক্তিকে দলিও মনোনয়ন দেওয়ায় আমরা সত্যি হতাশ, এটা মেনে নিতে পারছিনা।
আমরা এই ওয়ার্ডের তৃনমূল কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতাদের অনুরোধ করবো মনোনয়ন বোর্ড যেন জনপ্রিয়তা যাচাই করে, মনোনয়ন নিয়ে পুনরায় বিবেচনা করেন।
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২০