• সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

    বায়েজিদ বিএনপি-আওয়ামী লীগের শীর্ষ দুই পদ দুই ভাইয়ের ভাগাভাগি!

     

                                                                ভাগ্যবান মাসুদ মামুন তারা দুই ভাই!

    নিজস্ব প্রতিবেদক:চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানাধিন ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বিতর্কিত সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ২ নং জালালাবাদ ওয়ার্ডের মাসুদ আলম নানা সময় নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্কিত হয়েছেন। আরেক বিতর্কিত নেতা মাসুদ আলমের আপন ভাই মামুন ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করে আসছেন। 
    অভিযোগ রয়েছে তারা দুই ভাই রাজনীতি করেন ল্যান্ড ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য। দখল বেদখল গার্মেন্টসে জুট ব্যবসা একের জায়গা অন্যকে দখল করিয়ে দেওয়া এটাই হচ্ছে তাদের দুই ভাইয়ের মূল কাজ। রাজনীতিকে ডাল হিসেবে ব্যবহার করে জালালাবাদ বিএনপি আওয়ামী লীগের মধ্যে জোট বেঁধেছেন তারা দুই ভাই। দুই ভাইয়ের মূলত কাজ হচ্ছে এলাকায় চাঁদাবাজি দখল বেদখল জুট ব্যবসা আধিপত্য বিস্তার করা। বিএনপি নেতা মামুন বায়েজিদে জ্বালাও পোড়াও অগ্নি সন্ত্রাস কর্মকান্ড ব্যাপক সাফল্য অর্জন করায় চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল সাধারণ সম্পাদক শাহেদের অনুসারী হিসেবে এলাকার সুপরিচিত তাই তাকে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বানানো হয়েছে। মামুনের বিরুদ্ধে জ্বালাও পোড়াও অভিযোগে একাধিক মামলা অভিযোগ রয়েছে নগরের বিভিন্ন থানায়। মামুনের সাথে কোন আওয়ামী লীগ নেতার রাজনৈতিক বিষয় বাড়াবাড়ি করলে তার ভাই বিতর্কিত আওয়ামী লীগ নেতা মাসুদ আলম উপস্থিত হয়ে নিজের ক্ষমতার দাপট ও বিস্তার করেন বলে অভিযোগ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ একাধিক নেতা কর্মীদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ। বিতর্কিত ২নং জালালাবাদ ওয়ার্ডের সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মাসুদ আলম জালালাবাদ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি হওয়ার জন্য জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন  বিভিন্ন নেতা কর্মীর কাছে। বিতর্কিত মাসুদ আলমের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা ও অভিযোগ রয়েছে। বিতর্কিত মাসুদ আলম নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ.জ.ম. নাসির উদ্দিনের অনুসারী বলে পরিচিত এলাকায়। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা মাসুদ  বলেন, আমি আওয়ামী লীগ করি বহু বছর ধরে, আমি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। আমার ভাই বিএনপি করে উনার সাথে আমার সম্পর্ক নেই। যারা অভিযোগ করেছে তারা সব ফাউ মানুষ সামনা সামনি হলে আরও কিছু বলতাম। 
    এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বায়েজিদ থানার এক সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা জানান তারা পারিবারিকভাবে বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত। রাজনীতিকে তারা ডাল হিসেবে ব্যবহার করে এলাকায় বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে বায়েজিদ থানাসহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
    প্রকাশিত বুধবার ২৬ জুলাই ২০২৩