পুলিশ-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ২০
রংপুর জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে তিন পুলিশসহ ২০ জন বিএনপি নেতাকর্মী আহত হয়েছে। এর মধ্যে তিন জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিএনপি নেতাকর্মীদের অভিযোগ, মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে নগরীর গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে পূর্বনির্ধারিত বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। এর আগে বিকাল ৪টার দিকে নগরীর শাপলা চত্বর থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে দলীয় কার্যালয়ে আসার পথে পুলিশ বিনা উসকানিতে গ্র্যান্ড হোটেলের অদূরে মিছিলে হামলা চালিয়ে বেপরোয়া লাঠিচার্জ শুরু করে। এ সময় নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয়ে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ দলীয় কার্যালয়ে ঢুকে নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়।
এতে কমপক্ষে ২০ নেতাকর্মী আহত হন। পুলিশ দলীয় কার্যালয়ের আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা নেতাকর্মীদের বেদম মারধর করেছে। ফলে দলীয় কার্যালয়ে থাকা নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। আহতদের মধ্যে রংপুর জেলা বিএনপি সদস্য আনিস মন্ডল, কাউনিয়া উপজেলা বিএনপি নেতা রাশেদুল ইসলামের মাথা ফেটে যায়। এ ছাড়া জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক রতনা বেগম, রংপুর জেলা তাঁতি দলের সদস্য সচিব নাজিউর রহমান, পীরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান প্রধানও গুরুতর আহত হয়েছেন।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান লাকু অভিযোগ করেন, পুলিশ বিনা উসকানিতে তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে এবং দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে বেপরোয়া লাঠিচার্জ করে ২০ নেতাকর্মীকে আহত করেছে। এভাবে নির্যাতন চালিয়ে তাদের আন্দোলন করা থেকে বিরত রাখা যাবে না।
রংপুর মেট্রোপলিটান কোতোয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) হোসেন আলী দাবি করেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ মিছিলের নামে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে। বৃষ্টির মতো ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেছে। এতে তিন পুলিশ গুরুতর আহত হয়েছে। আহতরা হলেন- এএসআই মমিন উদ্দিন, নায়েক মানিক ও কনস্টেবল মিঠুন চন্দ্র। তাদেরকে পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি জানান, পুলিশের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। এখন পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করা হয়নি। তবে অভিযান চলছে।
প্রকাশিত মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর ২০২২
বিএনপি নেতাকর্মীদের অভিযোগ, মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে নগরীর গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে পূর্বনির্ধারিত বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। এর আগে বিকাল ৪টার দিকে নগরীর শাপলা চত্বর থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে দলীয় কার্যালয়ে আসার পথে পুলিশ বিনা উসকানিতে গ্র্যান্ড হোটেলের অদূরে মিছিলে হামলা চালিয়ে বেপরোয়া লাঠিচার্জ শুরু করে। এ সময় নেতাকর্মীরা দলীয় কার্যালয়ে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ দলীয় কার্যালয়ে ঢুকে নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়।
এতে কমপক্ষে ২০ নেতাকর্মী আহত হন। পুলিশ দলীয় কার্যালয়ের আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা নেতাকর্মীদের বেদম মারধর করেছে। ফলে দলীয় কার্যালয়ে থাকা নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। আহতদের মধ্যে রংপুর জেলা বিএনপি সদস্য আনিস মন্ডল, কাউনিয়া উপজেলা বিএনপি নেতা রাশেদুল ইসলামের মাথা ফেটে যায়। এ ছাড়া জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক রতনা বেগম, রংপুর জেলা তাঁতি দলের সদস্য সচিব নাজিউর রহমান, পীরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান প্রধানও গুরুতর আহত হয়েছেন।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান লাকু অভিযোগ করেন, পুলিশ বিনা উসকানিতে তাদের শান্তিপূর্ণ মিছিলে এবং দলীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে বেপরোয়া লাঠিচার্জ করে ২০ নেতাকর্মীকে আহত করেছে। এভাবে নির্যাতন চালিয়ে তাদের আন্দোলন করা থেকে বিরত রাখা যাবে না।
রংপুর মেট্রোপলিটান কোতোয়ালি থানার ওসি (তদন্ত) হোসেন আলী দাবি করেন, বিএনপি নেতাকর্মীরা শান্তিপূর্ণ মিছিলের নামে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়েছে। বৃষ্টির মতো ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেছে। এতে তিন পুলিশ গুরুতর আহত হয়েছে। আহতরা হলেন- এএসআই মমিন উদ্দিন, নায়েক মানিক ও কনস্টেবল মিঠুন চন্দ্র। তাদেরকে পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
তিনি জানান, পুলিশের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিএনপি নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। এখন পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করা হয়নি। তবে অভিযান চলছে।
প্রকাশিত মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর ২০২২