নোয়াখালী ভাসানচরে রোহিঙ্গা নেতাদের প্রকল্প পরির্দশন।
মোঃ ইব্রাহিম, নোয়াখালীঃ- নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার ভাসানচরে গড়ে তোলা আশ্রয়ণ প্রকল্পে থাকার উপযোগী কী-না তা পরিদর্শন করছে রোহিঙ্গাদের একটি প্রতিনিধি দল। আজ রোববার বিকেলে নৌবাহিনীর সহযোগিতায় দুই নারীসহ ৪২ জনের একটি দল ভাসানচর পরিদর্শনে আসে। যেখানে তিনদিন অবস্থান করার কথা রয়েছে তাদের।
এর আগে গতকাল শনিবার সকালে কক্সবাজার কুতুপালং উখিয়া শরণার্থী শিবির থেকে রওয়ানা দেন তারা। সেখানে তাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ‘স্বপ্নপুরী’ নামে আশ্রয়ণ প্রকল্প।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম জানান, ‘শনিবার বিকেলে ভাসানচর পৌঁছায় প্রতিনিধি দলটি। সেখানে নৌবাহিনীর সদস্যরা তাদেরকে স্বাগত জানান। ভাসানচরে কি ধরনের সুযোগ সুবিধা গড়ে তোলা হয়েছে এবং দ্বীপটি বসবাসের জন্য কেমন তা নিজেদের চোখে দেখবেন রোহিঙ্গা নেতারা।
ভাসানচর থেকে ফিরে কক্সবাজার ক্যাম্পে আশ্রয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের এই চর সম্পর্কে ধারণা দেবেন প্রতিনিধি দলের নেতারা। ভাসানচর সম্পর্কে ধারণা দিতে এই ‘গো অ্যান্ড সি ভিজিট। আগামী ৮ সেপ্টেম্বর তাদের কক্সবাজার শরণার্থী ক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
ইতোমধ্যে সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে দুই হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরের জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। যাতে ১৩ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ও ১২০টি গুচ্ছ গ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা ছাড়াও আধুনিক অনেক সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।
প্রকাশিত: রবিবার ০৬, সেপ্টেম্বার ২০২০
এর আগে গতকাল শনিবার সকালে কক্সবাজার কুতুপালং উখিয়া শরণার্থী শিবির থেকে রওয়ানা দেন তারা। সেখানে তাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ‘স্বপ্নপুরী’ নামে আশ্রয়ণ প্রকল্প।
হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম জানান, ‘শনিবার বিকেলে ভাসানচর পৌঁছায় প্রতিনিধি দলটি। সেখানে নৌবাহিনীর সদস্যরা তাদেরকে স্বাগত জানান। ভাসানচরে কি ধরনের সুযোগ সুবিধা গড়ে তোলা হয়েছে এবং দ্বীপটি বসবাসের জন্য কেমন তা নিজেদের চোখে দেখবেন রোহিঙ্গা নেতারা।
ভাসানচর থেকে ফিরে কক্সবাজার ক্যাম্পে আশ্রয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের এই চর সম্পর্কে ধারণা দেবেন প্রতিনিধি দলের নেতারা। ভাসানচর সম্পর্কে ধারণা দিতে এই ‘গো অ্যান্ড সি ভিজিট। আগামী ৮ সেপ্টেম্বর তাদের কক্সবাজার শরণার্থী ক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
ইতোমধ্যে সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে দুই হাজার ৩১২ কোটি টাকা ব্যয়ে ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্থানান্তরের জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। যাতে ১৩ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ও ১২০টি গুচ্ছ গ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা ছাড়াও আধুনিক অনেক সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।